►মহান আল্লাহ বলেন,
কাফেররা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও জমিনসমুহ এক ছিল, অতঃপর আমি উভয়কে খুলে দিলাম এবং প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। এরপরও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না?[সুরা- আম্বিয়াঃ ৩০]
মহাবিশ্ব অনেক আগে থেকে একটা ক্ষুদ্র
বিন্দুরূপে অবস্থান করত। তখন সময় বলতে কিছু ছিল না।হঠাৎ করে এক ঝটকা দিয়ে
হয়ে গেলো “মহা বিস্ফোরন বা BIG BANG” এভাবে সৃষ্টির সূচনা। আজ আমরা জানতে
পেরেছি যে এই সমস্ত মহাবিশ্ব শুধুমাত্র ৮ টি BASIC শক্তি দ্বারা তৈরি।
১. STRONG NUCLEAR FORCE- যেটা অনেক অনেক অনেক শক্তিশালী। এই শক্তি বিরাজ করে নিউট্রন ও প্রোটন একসাথে যে লেগে থাকে সেটার JOINT এর জায়গায়।
২. ELECTRO-MAGNETIC FORCE- যেটা ইলেক্ট্রিসিটি ও চুম্বক এর সমন্বয়ে তৈরি। প্রত্যেক পরিবাহী বস্তুর মধ্যে চরমভাবে বিদ্যমান। যেমনঃ ট্রান্সফরমার এর গঠনে আমরা পাই। এটা পুর্বের তুলনায় কম শক্তিশালী।
৩. WEAK NUCLEAR FORCE- যেটা সকল বস্তুতে থাকে এবং বেশি শক্তিশালী না। এটা সেই শক্তি যেখানে নিউট্রন ও প্রোটন এর পাশে ইলেক্ট্রনগুলো চারপাশে ঘুরে।
৪. GRAVITY FORCE- এটা EINSTEIN এর নব আবিষ্কৃত নতুন গঠনের শক্তি যেটা দ্বারা মহাবিশ্বের সব কিছু পরস্পরের চারপাশে ঘুরছে।অনেক অনেক দুর্বল শক্তি।
এখন যদি আমরা এই চারিটা শক্তি এক করতে পারি তাহলে আমরা মহাবিশ্ব সৃষ্টির শুরুতে কি ধরনের বিন্দুতে অবস্থান করছিল তা জানতে পারব। এই একত্রিত করার মাধ্যমে যে আমরা যে একটি ULTIMATE সুত্র পাব যেটা দ্বারা মহাবিশ্বে যেকোন বস্তুকে তার ধর্মকে ও তার কর্মকে পকাশ করা যাবে তাকে বলা হচ্ছেঃ
১. STRONG NUCLEAR FORCE- যেটা অনেক অনেক অনেক শক্তিশালী। এই শক্তি বিরাজ করে নিউট্রন ও প্রোটন একসাথে যে লেগে থাকে সেটার JOINT এর জায়গায়।
২. ELECTRO-MAGNETIC FORCE- যেটা ইলেক্ট্রিসিটি ও চুম্বক এর সমন্বয়ে তৈরি। প্রত্যেক পরিবাহী বস্তুর মধ্যে চরমভাবে বিদ্যমান। যেমনঃ ট্রান্সফরমার এর গঠনে আমরা পাই। এটা পুর্বের তুলনায় কম শক্তিশালী।
৩. WEAK NUCLEAR FORCE- যেটা সকল বস্তুতে থাকে এবং বেশি শক্তিশালী না। এটা সেই শক্তি যেখানে নিউট্রন ও প্রোটন এর পাশে ইলেক্ট্রনগুলো চারপাশে ঘুরে।
৪. GRAVITY FORCE- এটা EINSTEIN এর নব আবিষ্কৃত নতুন গঠনের শক্তি যেটা দ্বারা মহাবিশ্বের সব কিছু পরস্পরের চারপাশে ঘুরছে।অনেক অনেক দুর্বল শক্তি।
এখন যদি আমরা এই চারিটা শক্তি এক করতে পারি তাহলে আমরা মহাবিশ্ব সৃষ্টির শুরুতে কি ধরনের বিন্দুতে অবস্থান করছিল তা জানতে পারব। এই একত্রিত করার মাধ্যমে যে আমরা যে একটি ULTIMATE সুত্র পাব যেটা দ্বারা মহাবিশ্বে যেকোন বস্তুকে তার ধর্মকে ও তার কর্মকে পকাশ করা যাবে তাকে বলা হচ্ছেঃ
◄▓«“ GRAND UNIFICATION THEORY [GUT] ”» ▓►
কিন্তু এই পর্যন্ত মাত্র তিনটা শক্তিকে আমরা এক সুত্রে আনতে পেরেছিঃ
১. STRONG NUCLEAR FORCE
২. ELECTRO-MAGNETIC FORCE
৩. WEAK NUCLEAR FORCE
কিন্তু GRAVITY এর অবস্থান কোথায়?????
কারন ঐ তিনটা শক্তি প্রত্যেক বস্তুর ক্ষুদ্র কনিকা অবস্থায় বিরাজমান। কিন্তু GRAVITY তো বিশাল বিশাল গ্রহ-নক্ষত্র এর ক্ষেত্রে প্রজোয্য।
তাহলে কিভবে একটা ক্ষুদ্র-পৃথিবীকে আমরা একটা বিশাল পৃথীবীর সাথে এক সুত্রে আনতে পারবো??? কেননা আমাদের এই বিশাল মহাবিশ্ব তো একটা অতিক্ষুদ্র অবস্থান থেকেই এসেছে।
আর এই লক্ষ্যে আমাদের নতুন বিদ্যা “QUANTUM MECHANICS” নিয়ে আসছে নতুন THEORY:
◄▓«“ The Theory of Everything [TOE] ”» ▓►
আমরা আরো সামনে দেখবো কি হয়??