আগের পর্বে আমরা কিছু info নিয়ে কথা বলেছিলাম এখন দেখবো সর্বশেষ পরিনতি এর অবস্থা। যেহেতু মহাবিশ্ব বাড়ছেই ক্রমাগত তাই এর ঘনত্ব ও কমছে (বেলুন বাড়তে থাকলে এটা পাতলা হতে থাকে) একইভাবে এক সময় মহাবিশ্ব বুম করে পিছন দিকে যেতে মানে ধংস হতে বাধ্য তখন হতে পারে,
♥ মহাবিশ্বটা মহাবিস্ফোরন এর মাধ্যমে নতুনভাবে আরেকটা সৃষ্টি হবে অথবা
এই মহাবিশ্বটা একটা ব্লাকহোলের মাঝে হারিয়ে ঐ ব্লাকহোলের আরেকপ্রান্তে বিগ বাং হতে পারে। তবে বিগ ব্যাং হওয়াটাই বেশি মিলে। তার আগে আমরা জানব যে ► এই মহাবিশ্বটা আসলে কি রকম?
১. গোল/ উপবৃত্তাকার
♥ মহাবিশ্বটা মহাবিস্ফোরন এর মাধ্যমে নতুনভাবে আরেকটা সৃষ্টি হবে অথবা
এই মহাবিশ্বটা একটা ব্লাকহোলের মাঝে হারিয়ে ঐ ব্লাকহোলের আরেকপ্রান্তে বিগ বাং হতে পারে। তবে বিগ ব্যাং হওয়াটাই বেশি মিলে। তার আগে আমরা জানব যে ► এই মহাবিশ্বটা আসলে কি রকম?
১. গোল/ উপবৃত্তাকার
২. নাকি সমান কাগজের sheet এর মত
একটা পরীক্ষা বিজ্ঞানীরা space-laser এ করলেন, সহজভাবে বলছিঃ
আমরা যদি একটা বিন্দু থেকে একটা কোন তলে বা পৃষ্ঠে আঁকি তাহলে সেটা ২ রকম ফলাফল দিতে পারে।
♥ ১. যদি তলটা সমতল হয় তাহলে সেটা ১৮০ ডিগ্রী কোনের একটা ত্রিভুজ করবে। চিত্রঃ ১
♥ ২. যদি তলটা বাকানো থাকে তাহলে সেটা কিছুটা বেশি ডিগ্রী কোনে স্থুলকোন তৈরি করবে। চিত্র- ২
তো ধরূন ঐ বিন্দুটা হল এই পৃথিবী, আর একটা লেজার আলোর সাহায্য নিয়ে আমরা বিশাল #মহাবিশ্বের দিকে একটা #ত্রিভুজ তৈরি করার চেষ্টা করি। এবং অবিশ্বাস্য ভাবে দেখা যায় যে এই মহাবিশ্বঃ
♥ অর্থাৎ আমরা বলতে পারি মহাবিশ্বটা একটা ২ ডাইমেনশনাল একটা কাগজের মত। যা উপরে সব কিছু ভর দিয়ে বসে আছে। কিন্তু আমরা জানিনা এটা কি চারকোনা, নাকি তিন-কোনা, নাকি গোল!!! তবে ধরনা করা যায় যে বিস্ফোরনের নিয়মানুযায়ী এটা প্লেটের মত গোল ও স্বাভাবিক ভাবে বর্ধনশীল।(অনেকটা রুটি চাললে বড় হয়)
তাহলে এই মহাবিশ্ব যখন ধ্বংস হবে তখন সেটা বেলুনের মত ফুটে যাবে না বরং এটা কাগজের মত গুটিয়ে যাবে। আর আল্লাহ বলেনঃ
আজ এতটুকুই দেয়া হল ইন শা আল্লাহ সামনে আরো অবাক ও মজার বৈজ্ঞানিক তথ্য দেয়া হবে।
একটা পরীক্ষা বিজ্ঞানীরা space-laser এ করলেন, সহজভাবে বলছিঃ
আমরা যদি একটা বিন্দু থেকে একটা কোন তলে বা পৃষ্ঠে আঁকি তাহলে সেটা ২ রকম ফলাফল দিতে পারে।
♥ ১. যদি তলটা সমতল হয় তাহলে সেটা ১৮০ ডিগ্রী কোনের একটা ত্রিভুজ করবে। চিত্রঃ ১
♥ ২. যদি তলটা বাকানো থাকে তাহলে সেটা কিছুটা বেশি ডিগ্রী কোনে স্থুলকোন তৈরি করবে। চিত্র- ২
তো ধরূন ঐ বিন্দুটা হল এই পৃথিবী, আর একটা লেজার আলোর সাহায্য নিয়ে আমরা বিশাল #মহাবিশ্বের দিকে একটা #ত্রিভুজ তৈরি করার চেষ্টা করি। এবং অবিশ্বাস্য ভাবে দেখা যায় যে এই মহাবিশ্বঃ
▓ ► “সমতল বা FLAT” ◄ ▓
তাহলে এই মহাবিশ্ব যখন ধ্বংস হবে তখন সেটা বেলুনের মত ফুটে যাবে না বরং এটা কাগজের মত গুটিয়ে যাবে। আর আল্লাহ বলেনঃ
এবং আল্লাহ যেহেতু বলেছেন তিনি আবার সৃষ্টির পুনরাবৃত্তি করবেন তার মানে গুটানো কাগজ এর আরেক মাথা থেকে ছড়ানো শুরু হবে নতুন মহাবিশ্বের (আল্লাহু আ’লেম)
يَوْمَ نَطْوِي السَّمَاءَ كَطَيِّ السِّجِلِّ لِلْكُتُبِ
অর্থঃ সেদিন আমি আকাশকে গুটিয়ে নেব, যেমন গুটানো হয় লিখিত কাগজপত্র। (সুরা আম্বিয়াঃ ১০৪) আল্লাহু আকবার!! কত সুন্দর ব্যাখ্যা।
আজ এতটুকুই দেয়া হল ইন শা আল্লাহ সামনে আরো অবাক ও মজার বৈজ্ঞানিক তথ্য দেয়া হবে।