এবার আসি আমাদের চুড়ান্ত পর্বে, আগেই বলা হয়েছে যে, ripple এর মধ্যে ছোট গুলো বড় গুলোকে অনুসরন করবে। এর মানে হল, আমরা যে কাজটা ভালো উপায়ে করে থাকবো (এখানে internal কিছু fact আছে) তাহলে সেগুলো বড় ripple এর দলে পড়বে আর খারাপ কিছু করলে সেটাও ripple এর মাঝে এমন ক্রিয়া সৃষ্টি করবে যে পরবর্তী জীবনে এই ripple থেকে আমাদের জীবন যাত্রার মান নির্ধারন করা হবে। এর মানে আপনি আপনার দুনিয়ার ভালো কাজের জন্য পরবর্তী জীবনের চালিকাশক্তি পাবেন সুক্ষভাবে কেননা এখানে প্রভাবন ক্ষমতার কথা রয়েছে।
♥ কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে এসব বিষোয় এখনো theory তে আছে। আর মজার কথা হল, বিজ্ঞানীরা অধিকাংশরাই কোন পরকালের চিন্তা না করেই এসব আবিষ্কার করেছেন নিজের অজান্তেই। তবে এইসব থিওরীর অনেক প্রমান এখন হাজির হচ্ছে।
♥ তবে কোয়ান্টাম মেকানিস্কের কিছু দুর্বলতা এখানে দেয়া হলঃ
♥ কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে এসব বিষোয় এখনো theory তে আছে। আর মজার কথা হল, বিজ্ঞানীরা অধিকাংশরাই কোন পরকালের চিন্তা না করেই এসব আবিষ্কার করেছেন নিজের অজান্তেই। তবে এইসব থিওরীর অনেক প্রমান এখন হাজির হচ্ছে।
তাই আপনি যাই করেন না কেন সেগুলোর মধ্যে ভালো আর খারাপের প্রভাব পড়বেই এটাই এই থিওরীর মুল কথা। (এখানে আমাদের জান্নাত ও জাহান্নামের মুল বিষয় উপ্সাথপন হবে যদিও আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ভালো কাজ না করলে সেটার কোন দাম নেই তাই সেক্ষেত্রে আমরা আগেই বলেছি বিজ্ঞান পুরো ব্যাখ্যা দিতে অক্ষম, এখানে আল্লাহু আলেম)আর এই জন্য আমরা দেখতে পাচ্ছি, ইসলামের মুল ভিত্তি “তাওহীদ” এর চুড়ান্ত কথা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ভালো কাজ করে পরবর্তী জীবনে জান্নাত লাভ বা জীবনকে চালিকাশক্তি দিয়ে পরিপুর্ন করা।
১. এটা এখনো কোন কনার একই সাথে ভিন্ন স্থানে অবস্থান করার ব্যাপারে সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারে নি।
২. এটা multiverse এর ব্যাখ্যায় বলেছে অসংখ্য মহাবিশ্ব থাকতে পারে। অথচ মহাবিশ্ব এর সংখ্যা ৭ টি।
৩. এটা Biocentrism theory তে বলেছে যে আমাদের জীবন একাধিক স্তরে (মানে, আমি এই মহাবিশ্বে এক অবস্থায় আবার অন্য মহাবিশ্বে অন্য অবস্থায় আবার তৃতীয় অন্য কোন মহাবিশ্বে অন্য অবস্থায় আছি) অবস্থান করছে। অথচ আমাদের জীবন মাত্র ২টি ধাপঃ
দুনিয়াবী এবং পরকাল
৪. এই বায়োসেন্ট্রিজম মৃত্যুর ব্যখ্যাকে অস্বিকার করেছে যদিও সেটা কিছু ক্ষেত্রে ঠিক কিন্তু theory তে অসীম সংখ্যক জীবনের কথা বলা হয়েছে যেটা একদম ফালতু।
সর্বশেষ বলা দরকার, বিজ্ঞান কোনদিনই স্থির নয়, বরং আলাদের রব- আল্লাহ ঐ চিরঞ্জীব তিনি যা বলেছেন সে দিকেই সব কিছু ধাবিত হবে আর সেটা বিজ্ঞান বলুক –প্রমান করুক আর নাই করুক। তাই আমাদের প্রমা নের মাপকাঠি হিসেবে বিজ্ঞান না বরং আল্লাহ সুবহানা হুয়া তা’আলার কথাই মানা আবশ্যক।