আমরা জানলাম মহাবিশ্বটা সমতল কিন্তু কত ডাইমেনশনে আছে সেটা কিছুটা ঘোলাটে। ধরে নেয়া যাক আমরা যেহেতু 3D তাহলে মহাবিশ্বটা 4D তে আছে। সেটা যাই হোক না কেন, নতুন কিছু পুনরায় সৃষ্টি হজবে এটাই মুল কথা (আমাদের মনে রাখতে হবে আমরা 3D জ্ঞান নিয়ে কখনোই উচ্চ পর্যায়ের জ্ঞান কল্পনায় আনতে পারব না)। এবার আমরা নতুন একটা word নিয়ে মাথা ঘামাবো সেটা হল RIPPLE এর অর্থঃ পানির উপরের অংশে যে ছোট ছোট আলোড়ন তুলে ঢেউ হয় সেটা। এখন কথা হল যখন আবার সব ধংস হয়ে যাবে তখন কি এসব কোয়ান্টাম ফিল্ডে রাখা তথ্যগুলো মুছে যাবে না?
♥ না যাবে না! কেননা পরীক্ষায় দেখা গেছে, কোন পদার্থ ও এনার্জী এই দুইটা ঐ ফিল্ডে রক্ষিত ripple কে অনুসরন করে। এর মানে একটু ভাবুন, আপনি একটা কাগজকে পানিতে রাখলেন এবার মৃদু ফু দিলে পানিকে ঢেউ ঢেউ করলেন এতে দেখবেন কাগজটা কিন্তু ঐ ঢেউ এর শক্তিতে আস্তে আস্তে দূরে সরে যাবে। কিন্তু পদার্থ বা এনার্জী ক্ষয় হচ্ছে না বরং এক সময় ঢেউ থেমে যাবে কিন্তু শক্তি অপরিবর্তিত থাকবে।
♥ না যাবে না! কেননা পরীক্ষায় দেখা গেছে, কোন পদার্থ ও এনার্জী এই দুইটা ঐ ফিল্ডে রক্ষিত ripple কে অনুসরন করে। এর মানে একটু ভাবুন, আপনি একটা কাগজকে পানিতে রাখলেন এবার মৃদু ফু দিলে পানিকে ঢেউ ঢেউ করলেন এতে দেখবেন কাগজটা কিন্তু ঐ ঢেউ এর শক্তিতে আস্তে আস্তে দূরে সরে যাবে। কিন্তু পদার্থ বা এনার্জী ক্ষয় হচ্ছে না বরং এক সময় ঢেউ থেমে যাবে কিন্তু শক্তি অপরিবর্তিত থাকবে।
আর এই ripple কি করে? এটা information কে অনুসরন করে (কাগজে কিচু লিখা থাকলে সি তথ্য আরে জাগায় পাঠায়)।
তার মানে এই এনার্জি দিয়ে আবার নতুন করে পদার্থ তৈরি হবে (যেহেতু আমরা জানি শক্তির সৃষ্টির পর থেকে এ পর্যন্ত ধ্বংস হয় না বা তৈরি ও হয় না)। তার মানে সংরক্ষিত তথ্য দ্বারা আবার পুনরায় সব তৈরি হবে।
একইভাবে মানুষের তৈরি হবে। কারন?
একইভাবে মানুষের তৈরি হবে। কারন?
কারন এই সব, নীলনকশার মুল উপাদান হল মানুষ। আচ্ছা ব্যাপারটা কি কিছু মনে করিয়ে দিচ্ছে? পরে উত্তরটা জানবো। আগে একটা বিষয় জেনে নেই, এই নতুন মহাবিশ্বের এনার্জী ফিল্ড গুলোর মধ্যে ছড়িয়ে থাকা ripple গুলোর মাঝে ছোটগুলো বড়গুলোকে অনুসরন করবে বা সে অনুযায়ী সৃষ্টির ফল দেখা যাবে। এটাই আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন অংশ। ইন শা আল্লাহ সামনের পর্বে যেটা জানবো তা আরো আকর্ষনীয়
♥ (তবে মনে রাখবেন বিজ্ঞান অন্ধ প্রমান ছাড়া চলে না কিন্তু তার উপরে একটা প্রধান কথা বিজ্ঞান সারা জীবন চেষ্টা করেও কোন কিছুর পুরো সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারবে না)
♥ (তবে মনে রাখবেন বিজ্ঞান অন্ধ প্রমান ছাড়া চলে না কিন্তু তার উপরে একটা প্রধান কথা বিজ্ঞান সারা জীবন চেষ্টা করেও কোন কিছুর পুরো সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারবে না)