আজ থেকে ২-৩ শ বছর আগে যদি,
“মানুষকে অতি নগন্য- কালো শুষ্ক ঠনঠনে -মাটির সারাংশ থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে”
এভাবে না বলে যদি বলা হতোঃ
“মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে অক্সিজেন, কার্বন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সালফার, সোডিয়াম, ক্লোরিণ, ম্যাগনিসিয়াম এবং অতি অতি অতি অল্প পরিমাণে Atomic লেভেলে (আয়রণ, ফ্লোরিণ, জিংক, সিলিকণ, রুবিডিয়াম, স্ট্রনশিয়াম, ব্রমিন, সিসা, তামা, ক্যাডমিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, সেরিয়াম, ব্যারিয়াম, টিন, আয়োডিন, টাইটেনিয়াম, বোরণ, ক্রোমিয়াম, ম্যাংগানিজ, আর্সেনিক, লিথিয়াম, মার্কারি, সিজিয়াম, সেলেনিয়াম, নিকেল, মলিবডেমনাম, জারমেনিয়াম, কোবাল্ট, ইন্ডিয়াম, স্বর্ন, ভ্যানডিয়াম, থোরিয়াম, ইউরেনিয়াম, র্যাডিয়াম ইত্যাদি দিয়ে“
তাহলে দশবার হিমিশিম খেয়ে কথাটা মাথার নেটওয়ার্কের উপরে
দিয়ে যেতো। কেননা এই জিনিষ বুঝার জন্য নুন্যতম Tools & Technology আর চিন্তার Evolution লাগবেই।
“মাটি দিয়ে সৃষ্টি” বলতে এই অবস্থা তাহলে SOUL বলতে কি বুঝায় সেটা না কোন লেভেলের
জ্ঞান!! এজন্যই আল্লাহ বলেছেন
“...এ সম্পর্কে তোমাকে অতি সামান্য জ্ঞানই দেয়া হয়েছে।’” (সূরা ইসরঃ ৮৫)
◘ বিজ্ঞান সবে মাত্র শুরু করেছে “কিভাবে কিছু বুঝতে হয়” সেটা
জানতে আর এতদিন সে হয়ত “কি বুঝতে হবে” সেটা হালকার উপর ঝাপসা বুঝতে পেরেছে।