►কোয়ান্টাম মেকানিক্স বিষয়টা জানার আগে আমাদের কিছু বিষয় জানা উচিৎ যা এ পর্যন্ত মানব্জাতি কাছে রহস্য হয়ে আছেঃ
অর্থাৎ আমরা বলতে পারি মহাবিশ্বটা একটা ২ ডাইমেনশনাল একটা কাগজের মত। যা উপরে সব কিছু ভর দিয়ে বসে আছে। কিন্তু আমরা জানিনা এটা কি চারকোনা, নাকি তিন-কোনা, নাকি গোল!!! তবে ধরনা করা যায় যে বিস্ফোরনের নিয়মানুযায়ী এটা গোল ও স্বাভাবিক ভাবে বর্ধনশীল।
আর এই মহাবিশ্ব সমতল বলার সাথে সাথে আরো কিছু মজার বিষয় চলে আসে।
১. আমরা কিভাবে 2D এর মধ্যে 3D হিসেবে বাস করি??
২. এটা FLAT হলে এর দিক কিভাবে পাওয়া যাবে??
৩. তাহলে এর উপরের অংশে কি আছে??
৪. এটা তাহলে কিভাবে ধংস হবেঃ চুড়ান্ত বিস্ফোরনের মাধ্যমে যেভাবে বেলুন ফাটে, নাকি চূড়ান্ত সংকোচনের মাধ্যমে, নাকি কার্পেট রোলিংর মত গুটাবে, নাকি স্থির থাকবে???
তাই আমরা পর্বর্তীতে জানবো আসলে শুন্য বলতে আমরা কি বুঝি আর এর মাঝে রয়েছে কিছু উত্তর।
১. ☼ শুন্য ☼ স্থান কী?
২. ♀ সময় ♀ বলতে আমরা কি পরিমাপ করি?
৩. কোন বস্তু কি সর্বশেষ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র গঠন কনিকা দ্বারা তৈরি? নাকি সকল বস্তু তরংগতে রুপান্তর হয়?
এসব প্রশ্নের স্বাভাবিক ও সহজ সরল উত্তর আমরা খুজবো।
এখন যে বিষয়টি আমরা তুলে ধরব তা হল এই মহাবিশ্ব এর আকারটা কি????
বিজ্ঞানিদের ধারনা মহাবিশ্ব যেভাবে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে সেখানে আগে জানা দরকার এটা কি এটা কোন দিকে যাচ্ছে ও কিভাবে এটা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর সাথে আকারের সম্পর্ক কি??
আমরা যদি একটা বিন্দু থেকে একটা কোন তলে বা পৃষ্ঠে আঁকি তাহলে সেটা ২ রকম ফলাফল দিতে পারে।
তো ধরূন ঐ বিন্দুটা হল এই পৃথিবী, আর একটা লেজার আলোর সাহায্য নিয়ে আমরা বিশাল মহাবিশ্বের দিকে একটা ত্রিভুজ তৈরি করার চেষ্টা করি। এবং অবিশ্বাস্য ভাবে দেখা যায় যে এই মহাবিশ্বঃ
“সমতল বা FLAT”
২. ♀ সময় ♀ বলতে আমরা কি পরিমাপ করি?
৩. কোন বস্তু কি সর্বশেষ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র গঠন কনিকা দ্বারা তৈরি? নাকি সকল বস্তু তরংগতে রুপান্তর হয়?
এসব প্রশ্নের স্বাভাবিক ও সহজ সরল উত্তর আমরা খুজবো।
এখন যে বিষয়টি আমরা তুলে ধরব তা হল এই মহাবিশ্ব এর আকারটা কি????
বিজ্ঞানিদের ধারনা মহাবিশ্ব যেভাবে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে সেখানে আগে জানা দরকার এটা কি এটা কোন দিকে যাচ্ছে ও কিভাবে এটা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর সাথে আকারের সম্পর্ক কি??
আমরা যদি একটা বিন্দু থেকে একটা কোন তলে বা পৃষ্ঠে আঁকি তাহলে সেটা ২ রকম ফলাফল দিতে পারে।
১. যদি তলটা সমতল হয় তাহলে সেটা ১৮০ ডিগ্রী কোনের একটা ত্রিভুজ করবে। চিত্রঃ ১
২. যদি তলটা বাকানো থাকে তাহলে সেটা কিছুটা বেশি ডিগ্রী কোনে স্থুলকোন তৈরি করবে। চিত্র- ২
তো ধরূন ঐ বিন্দুটা হল এই পৃথিবী, আর একটা লেজার আলোর সাহায্য নিয়ে আমরা বিশাল মহাবিশ্বের দিকে একটা ত্রিভুজ তৈরি করার চেষ্টা করি। এবং অবিশ্বাস্য ভাবে দেখা যায় যে এই মহাবিশ্বঃ
“সমতল বা FLAT”
অর্থাৎ আমরা বলতে পারি মহাবিশ্বটা একটা ২ ডাইমেনশনাল একটা কাগজের মত। যা উপরে সব কিছু ভর দিয়ে বসে আছে। কিন্তু আমরা জানিনা এটা কি চারকোনা, নাকি তিন-কোনা, নাকি গোল!!! তবে ধরনা করা যায় যে বিস্ফোরনের নিয়মানুযায়ী এটা গোল ও স্বাভাবিক ভাবে বর্ধনশীল।
আর এই মহাবিশ্ব সমতল বলার সাথে সাথে আরো কিছু মজার বিষয় চলে আসে।
১. আমরা কিভাবে 2D এর মধ্যে 3D হিসেবে বাস করি??
২. এটা FLAT হলে এর দিক কিভাবে পাওয়া যাবে??
৩. তাহলে এর উপরের অংশে কি আছে??
৪. এটা তাহলে কিভাবে ধংস হবেঃ চুড়ান্ত বিস্ফোরনের মাধ্যমে যেভাবে বেলুন ফাটে, নাকি চূড়ান্ত সংকোচনের মাধ্যমে, নাকি কার্পেট রোলিংর মত গুটাবে, নাকি স্থির থাকবে???
তাই আমরা পর্বর্তীতে জানবো আসলে শুন্য বলতে আমরা কি বুঝি আর এর মাঝে রয়েছে কিছু উত্তর।