
শুন্য স্থান? [ZER0]
আমরা প্রতিদিনের জীবনে যা কিছু দেখি তার একটা স্পর্শ করার বৈশিষ্ট্য আছে।
কিন্তু আমাদের চারপাশে অনেক বিশাল জায়গা জুড়ে আছে মেওন এক অস্তিত্ব যার কোন
স্পর্শ করার কিছুই নেই এটা আমাদের আশেপাশে এমন কি এটাই আমাদের ঘিরে আছে
অথচ আমরা এ নিয়ে মাথাই ঘামাই না আর সেটা হলঃ
“শুন্য স্থান বা SPACE”
আসলে এই প্রশ্ন কয়েক হাজার বছর হয়ে গেলেও এর সঠিক উত্তর এখনো জনা যায়নি। কিন্তু নিউটন ভাবতেন এই জগৎটা একটা অদৃশ্য STAGE বা কাঠামো যার দৈর্ঘ্য প্রস্থ উচ্চতা আছে।
কিন্তু ব্যাপারটা আরো জটিল হয় যখন আইন্সটাইন এসে বল্লেনঃ আসলে এই মহাবিশ্ব সমতন একটা পাটাতনের জালের মত ছড়িয়ে আছে যেটা এক প্রকার সুতার তৈরি গঠন কিন্তু এর আসল রুপ আমরা জানি না। তার কথার ভিত্তিতে আজ আমরা GRAVITY কে আলাদা করে চিনতে পেরেছি।
তাহলে ধরলাম এই খালি জাগায় কিছুই নেই?? তাহলে কিভাবে আমরা শুন্য কে বুঝবো??
আমরা যখন হাত নারাই বা বাতাসে বাড়ি দেই সেখানে কিছু বাতাসে ঘর্ষন তৈরি হয় কিন্তু তার পরেও মহাবিশ্বে বায়ু নেই সেখানে কিভাবে আমরা এটা পরবো। একইভাবে প্রশ্ন আসে মহাবিশ্ব কালো [BLACK] কেন?? এটা আসলেই উত্তর দেয়া কঠিন কিন্তু বিজ্ঞানীরা একটা মজার জিনিষ বের করছেন,
“মহাবিশ্বের সৃষ্টির সমর হঠাৎ কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে পূরো মহাবিশ্বটাই গড়ে উঠল আর এর পর তার প্রসারন হতে লাগলো তার সাথে নক্ষত্র আর গ্রহ, গ্যালাক্সি গড়ে উঠল। তাহলে একটা জিনিষের GRAVITATIONAL শক্তি তাকে ক্রমান্বয়ে ধীরে ধীরে প্রসারন করবে এটাই স্বাভাবিক। যেমন ধরূন একটা ডিনামাঈট ফাটলে সেটা ধীরে ধীরে যতদু যায় তার POWER কমতে থাকে এটাই সত্য। কিন্তু অবাক!!! এতো দেখছি মহাবিশ্ব বাড়েই তো বাড়ে আরো দ্রুত গতিতে বাড়ে। এটা কমছে না। তার মানে এমন কিছু আছে যা মহাবিশ্বকে এত দ্রুত ভাবে গতিশীল করছে অথয সেটা বোঝা যাচ্ছে না। এবার আসলো নতুন ধারনা
এবার ধরনা করা হচ্ছে এই সেই বস্তু যেটা এমন এক ডাইমেনশানে আছে যা আমাদের চারপাশে শুন্য স্থানের জন্য দায়ী।
যাই হোক আমরা দেখবো কিভাবে এই শুন্য স্থান কে জ্যামিতিক আকারে দকেহতে পারি পরের পর্বে আমরা জানবো শুণ্য কে কি করা যায়??