আসলে এই শুন্য স্থানে কি আছে??
এই প্রশ্ন সবার। যাই থাকুক না কেন সেটা যে অতি ক্ষুদ্র এবং অতি জটিল গঠনের
তা না জানার নয়। আমাদের এই প্রশ্নের উত্তরে আমরা যদি দেখি যে কিভাবে বুঝবো
এই মহাবিশ্ব একটা পাতলা সুতার মত জালের আস্তরন আর সেখানে নক্ষত্র গ্রহগুলো
ভর দিয়ে বসে আছে। এর জন্য আমরা চিন্তা করি একটা জাইরোস্কোপ বা খেলনা লাটিম
টাইপের যা ঘুরতে ঘুরতে তার কৈনিক গতি পরির্তন করে। যদি এই মহাবিশ্বটা একটা
FABRIC হয় তাহলে একটা লাটিম কোন সুতা-সমতলে তার ঘুর্নন গতি অবশ্যই বিভিন্ন
কোনে ঘুরবে। কিছু কোনে ও যদি লাটিমটি ঘুরে তাও আমরা বুঝবো আসলে SURFACE টা
জালিকা বা FABRIC টাইপের। তাই মহাবিশ্বের বাইরে এরকম একটা জাইরোস্কোপ
পাঠিয়ে দেখা গেলো আসলেই মহাবিশ্বের গঠন FABRIC এর মত। WOW!!!!আর এ থেকে আরো প্রমানিত হয় যে, SPACE আসলে একটা অস্তিত্বশীল গঠন বা এর একটা ENTITY আছে। এটা খালি কিছু না।
তাহলে আমরা কিভাবে জানবো এতে কি আছে?? তাহলে আমাদের যেতে হবে পরমানু গঠনের অতি ক্ষুদ্র জগতে এখানে আমরা পাবো ইলেক্ট্রন কিছু নিউট্রন ও প্রোটনের যার পাশে ঘুরছে। এরও ভিতরে গেলে দেখবো নিউট্রনের প্রোটনের ভিতরে রয়েছে “কোয়ার্ক কণিকা” যা গুচ্ছ সৃষ্টি করেছে। কিন্তু এটাওই শেষ না আমরা জানি গোল বস্তু পাশাপাশি অবস্থান করলেও তার মাঝে একটা ফাক থেকেই যায় তার মানে শুন্যতা তার ভিতরেও আছে।তাহলে কিভাবে আমরা এই জটিল অস্তিত্বকে প্রকাশ করব???
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে একজন অখ্যাত বিশ্লেষক বলে উঠলেনঃ
“মনে হয় সমস্ত কিছুর মৈলিক গঠন কোন সুতার মত যা নির্দিষ্ট সময় পর পর কম্পন তৈরি করে”মানে STRING THEORY এর আবির্ভাব। আর সাথে সাথে এই প্রস্তাব “না” করে দেয়া হল। সব শেষ।
অন্য উপায়ে চিন্তা করা দরকার। যেহেতু আমি প্রথমেই বলেছি
এর শক্তি আমাদের মহাবিশ্বের সকল বস্তুর দ্রুত গতির কারন। তার মানে এখানেই
কিছু ঘাপলা আছে। আর এখানেই শেষ নাঃ যদি সত্যি DARK MATTER ও DARK ENERGY
থাকে সেটা প্রমানিত হয় তাহলে মহাবিশ্ব যেভাবে দ্রুত বেড়েই চলছে তাতে
GRAVITATIONAL শক্তিও আমাদের টানছে এর মানে সবকিছু সবকিছু থেকে দূরে সরে যাচ্ছে তাহলে প্রশ্ন আসেঃ
এসব প্রশ্নের উত্তর আমাদের ভাবায় আরো ভাবায় আর এর জন্য কোন প্রমান আমরা পাই না। কেননা এত ক্ষুদ্র লেভেলে যেখানে স্ট্রীং থাকতে পারে সেখানে যাওয়ার মত TECHNOLOGY আমাদের নেই। আবার এতো দূরে যেখানে BLACK HOLE থাকতে পারে তাও আমরা TECHNOLOGY-র জন্য পারছি না। কিন্তু MATH আমদের কিছু নতুন তথ্য দিতে পারে…… তার আগে আমরা জানবো WHAT IS TIME??? তবে বিজ্ঞান যাই বলুক না কেন সেটা ঠিক হলে একসময় সেটা কুর’আনের সাথে মিল হতেই হবে ।
◄কেননা এটাই চূড়ান্ত বিজ্ঞানের কিতাব।►১. যেহেতু মহাবিশ্ব দ্রুত বেড়েই চলছে তাতে আমাদের পৃঠিবী ও তার আভন্ত্য্রীন গড়নেও যেমন অনু পরমানুগূলোতেও এই টান পরবে এবং সব কিছু ফাটা শুরু করবে যাকে বলা হয় BIG RIP??
২. যদি DARK MATTER ও DARK ENERGY থাকে তাহলে মহাবিশ্ব খালি না সুতরাং আমরা কি এই শুন্য জায়গা কে বাকাতে বা খুলতে পারবো??
৩. তাহলে সবচেয়ে বড় কথা আমরা 3D অস্তিত্ব কিভাবে 2D মহাবিশ্বে অবস্থান করছে তাহলে কি আমরা কি কোন হলগ্রাফিক প্রজেকশান [HOLOGRAPHIC PROJECTION] আসলে আমরা বাস্তব জগতে নেই??
4. আর ভাবে আমাদের আরো ভয়ংকর তথ্য হল “আমাদের ভাগ্য বা INFORMATION” কি আগেই নির্ধারিত??
এসব প্রশ্নের উত্তর আমাদের ভাবায় আরো ভাবায় আর এর জন্য কোন প্রমান আমরা পাই না। কেননা এত ক্ষুদ্র লেভেলে যেখানে স্ট্রীং থাকতে পারে সেখানে যাওয়ার মত TECHNOLOGY আমাদের নেই। আবার এতো দূরে যেখানে BLACK HOLE থাকতে পারে তাও আমরা TECHNOLOGY-র জন্য পারছি না। কিন্তু MATH আমদের কিছু নতুন তথ্য দিতে পারে…… তার আগে আমরা জানবো WHAT IS TIME??? তবে বিজ্ঞান যাই বলুক না কেন সেটা ঠিক হলে একসময় সেটা কুর’আনের সাথে মিল হতেই হবে ।