মুহাম্মাদ (সঃ) এর মৃত্যুর ৪০০ বছর পরেও যে জিনিষটা একটা খাটি #মুনাফিকও পালন করত, যেটাকে একজন সাধারন #মুসলিম প্রতিদিনের খাওয়া দাওয়ার চেয়েও #গুরুত্ব দিয়ে পালন করত, যে জিনিষটা মুসলিম জাতি #মুসলিম হয়ে প্রতিদিন #টিকে থাকার জন্য স্বাভাবিক ভাবে আদায় করত সেটা হলঃ
►►► স্বলাত ◄◄◄
আর আজ যেটা হয়েছে,
♣১. ইয়া আল্লাহ!! ভাবি ... আপনার ছেলেটা নামাজ পড়ে !!!! কি ভালো ও ও ও ...
♦২. আপা!!!! কি ধার্মিক মেয়ে... পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে ...
♠৩. দোস্ত তুই তো পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়স তাই তোরে কন্সার্টে নেয়া যাইবো না
♦৪. (বিয়ের সময়) মেয়ে তো বোরকা পড়ে বড়ই ইসলামী মেয়ে ...
•৫. জানেন!! ছেলে আমার কুর'আন পড়তে পারে !!! কি সান্দার ... ...
আসলে আমাদের দৃষ্টি ভংগি এখনো পরিবর্তন হয় নাই... ...
একটু #মাথায় রাখা উচিতঃ
#স্বলাত এমন আহামরি গুনের নাম না এটা #মৌলিক #ইবাদাত যেটা প্রতিদিন ৪ বেলা খাবার এর মত must আদায় করতেই হবে যদি মুসলিম থাকতে হয় এটা নিয়ে মানূষের সামনে গর্ব এক প্রকার #জাহেলিয়াত।
#কুরআন পড়াটা হল আমাদের জন্য ঈমানের একটা খোরাক এটা পড়তেই হবে এটা মুসলিম এর জন্য মৌলিক বিষয় বরং মুসলিম হিসেবে যে এটা পড়তে #জানে #না এটাই অবাক করা ব্যাপার ...
#পর্দা একটি #ফরজ ইবাদাত, এটা করলে একটা মেয়ে বিশাল ধার্মিক... অথচ নামাজের ধারে নেই তাহলে এর কোন গুরুত্ব নেই ... ►বরং মেয়ে পর্দা করে না!!!!!! আয় হায় কি বলেন এভাবে অবাক হওয়া উচিৎ ......◄
দৃষ্টি ভংগি পরিবর্তন না করলে আমাদের ইবাদাত আমাদের কাছে বোঝা ছাড়া কিছুই হবে না
আল্লাহ আমাদের দৃষ্টিভংগি সাহাবা (রাঃ) এর মত করার তাওফীক দিন আমিন।