একটা
গুরুত্বপুর্ণ প্রশ্ন হলঃ
যে নামাজ পড়ে না তার ব্যাপারে একজন মুসলিমের কি কি চিন্তা
ও বিশ্বাস করতে হয়?
প্রথমত, যে নিজেকে
বলে মুসলিম অথচ নামাজ পড়ে না (নামাজ পড়িনা তো কি হইছে ঈমান মজবুত আছে টাইপের কথা
বলে) এরা মুলত এবং স্পষ্টত কাফের।
দ্বিতীয়ত, যদিও সেই ব্যাক্তি শুধু জু’মুয়ার - দুই ঈদে আর বিপদে পড়লে নামাজ
পড়ে অন্য সময় পাচ ওয়াক্ত সলাত ত্যাগ করে তাহলেও সে কাফির।
তৃতীয়ত, যদি সেই ব্যাক্তি সলাত পড়ে কিন্তু সলাত যদি মুরগীর ঠোকর আর
মার্শাল আর্টের মত দ্রুত হয় তাহলেও তার সলাত বাতিল+ ঐ অবস্থায় তার মৃত্যু কুফরীর
মৃত্যু।
এসব ক্ষেত্রে ঐ ব্যাক্তি যতই ভালো হোক না কেন!! নামাজ
না পড়ার জন্য যদিও তাকে সরাসরি কাফের বলা যাবে না কিন্তু তাকে ইসলাম থেকে বের হয়ে গিয়েছে (কাফের) হিসেবে মনে করতে
হবে এবং সেই অনুযায়ী তার সাথে শরীয়াতগত আচরণ করতে হবে।
#তার জন্য সাধারণ কিছু বিষয় নিচে দেয়া হলঃ
১. কোন মুসলিম নারীর/পুরষের সাথে বিয়ে হালাল নয়
২. তার জবেহ করা পশুর গোশত খাওয়া হারম
৩. তার জন্য মৃত্যুর সময় মিরাছ (সম্পদ বন্টন) করা যাবে না
৪. বেনামাজী অবস্থায় মারা গেলে তাকে জানাজা-গোসল দাফন করা
যাবে না শুধু গর্ত করে মাটি চাপা দিয়ে রেখে আসতে হবে। তার জন্য দু’আ করা যাবে না।
(বিস্তারিতঃ সলাত পরিত্যাগকারীর বিধান- শাইখ সালিহ আল উছাইমীন
(রহঃ))