সহীহ আক্বীদার তালিকা
৪১. কথায় কথায় “যদি” ব্যবহার করা [যেমনঃ যদি ঐ লোকটা না থাকতো তাহলে আমরা মরে যেতাম, যদি আমি
না আসতাম তাহলে ওটা হোত না! তুমি যদি না থাকতে তাহলে আজ সর্বনাশ হয়ে যেতো, ডাক্তার
না থাকলে সে বাচঁতো না...]। -(শিরক)
৪২. পূজার উদ্দেশ্যে ছবি মুর্তি প্রানীর প্রতিমুর্তি
আঁকা। -(মহা শিরক)
৪৩. এমনি এমনি প্রানীর ছবি মুর্তি, কার্টুন আঁকা।–
(মহা কুফুরী, হারাম)
৪৪. অধিক কসম খাওয়া। -(ঈমান ধ্বংসকারী)
৪৫. অন্তরে এই বিশ্বাস রাখা যে, অমুক অমুক জীবিত বা মৃত
ব্যাক্তি আমার গায়েবি ক্ষতি করবে বা অমুক মাজার এর পাশ দিয়ে আদবের সাথে না গেলে
ক্ষতি হবে।-(শিরক)
৪৬. আল্লাহর নাম ও গুনাবলী কে অপব্যাখ্যা করা [যেমন
আল্লাহর হাত কে কুদরাত বলা]। -(কুফুরী)
৪৭. সহীহ হাদিস জানার পরও মাযহাবী গোড়ামী মানা, যেখানে
মাযহাব কুর’আন হাদিস এ নেই।– (হারাম)
৪৮. আল্লাহ ও তাঁর রসুল(সঃ) এর নামে মিথ্যা বলা বা জাল
হাদিস বলা। -(সরাসরি জাহান্নাম, হারাম)
৪৯. রসুল(সঃ) কে হায়াতুন্নাবী, জিন্দা নাবী, আলেমুল
গায়েব মনে করা। -(শিরক)
৫০. রসুল(সঃ) নুরের তৈরি মনে করা। -(কুফুরী)
৫১. মৃত ব্যাক্তির (এমনকি নাবী রসুল, অলীদের) উসীলা
দেয়া।- (শিরক)
৫২.জেনে বুঝে সত্য গোপন করা ও না মানা।– (কুফুরী)
৫৩. সম্মানার্থে মৃত বা জীবিত ব্যাক্তির জন্য দাড়িয়ে
নিরবতা বা সালাম দেয়া। -(হারাম)
৫৪. নাবী কে সৃষ্টি করা না হলে আল্লাহ সৃষ্টি করা হোত
না। -(কুফুরী)
৫৫. পায়ের টাখনুর নিচে কাপড় পড়া। -(হারাম)
৫৬. আল্লাহর বিধান ব্যতিত অন্য বিধান (গনতন্ত্র,
সমাজতন্ত্র,বিদ্রোহ...) অন্তরে মেনে নেয়া ও বিশ্বাস করা। -(কুফুরী)
৫৭. মারেফাত, শারীয়াত, ত্বরীকত, হাক্বীকাত বিশ্বাস করা।– (কুফুরী)
৫৮. এমন কিছু করা সওয়াবের আশায় করা যা আল্লাহ ও রসুল(সঃ)
বলেন নি। - (হারাম, বিদা’আত)
৫৯. শুধুমাত্র দুনীয়াবি জ্ঞান পড়া দ্বীনের পড়া না পড়া। -(ফরজ
ত্যাগ করার শামিল)